গ্র্যাভিটির এই ছবিটি পেতে বেশ বেগ পেতে হলো! আরেকটি কাজ করতে হলোঃ মধ্যাকর্ষন বানানটি সঠিক সেটা গুগলিং করলে কনফার্ম করতে হলো। যাইহোক আজ, গ্র্যাভিটিকে করতে চললাম বর্ণিত। বর্ণনা আমার ছোট্ট সীমিত জ্ঞান থেকে হলেও, নিউটনের নামটা আর ১ থেকে ১০ এর নামতা ভুলিয়ে দিতে প্রস্তুত আমি😝
একটি খবর প্রাচীণকাল থেকেই ভাইরালঃ আইজ্যাক নিউটন আবিষ্কার করলেন মধ্যাকর্ষন সূত্র। ধুঁয়ে দিয়েছিলেন একাই তৎকালীন গোটা বিজ্ঞানমহলকে। নিউটন, তিনি মধ্যাকর্ষন সূত্রের জনক; এটা মানতে আমার বিন্দুমাত্র আপত্তি নেই। কিন্তু কোনো এক শিক্ষিত মুর্খ এসে বলেছিল, নিউটন নাকি গ্র্যাভিটি আবিষ্কার করেছিলো! শুনে আমার মাথায় আপেল না তাল ভেঙে পড়ল সেদিন। আমি কথাটায় কোনওমতেই বিশ্বাস যাইনি সেদিন। এখনও যাইনা😒
ওয়েট। ভুল কিছু আমি বলিনি! লেট মি এক্সপ্লেইন...
গ্র্যাভিটি সৃষ্টির শুরু থেকেই ছিল, মাঝখানে নিউটন খাতা কলমে গ্র্যাভিটির কি এক আজগুবি সূত্র উপস্থাপণ করে গ্র্যাভিটির জনক হয়ে গেলেন। আর সাধারণ জনগণ তাকে গ্র্যাভিটিশিয়ান বানিয়ে দিল। আরে ভাই আগে বুঝেন গ্র্যাভিটি কি! নিউটন কেবল খাতা কলমে বুঝিয়ে দিয়ে গেলেন, গ্র্যাভিটি কি। গ্র্যাভিটির সৃষ্টি তিনি করেননি, তাতো সৃষ্টির শুরু থেকেই বিদ্যমান!
LHS & RHS বাম/ডান না মিলিয়েই গ্র্যাভিটির অস্তিত্ব প্রমাণ করে দিলেন অনায়াসে। তারপর একদিন দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে আমাদের ছেড়ে চিরতরে চলে গেলেন নিউটন। আর রেখে গেলেন পদার্থবিজ্ঞানী হতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীবৃন্দের জন্য একগাদা মাথাব্যথা! তো আরেক দল বিজ্ঞানি এসে নিউটনের এই সূত্র নিয়ে নেড়ে চেড়ে পাকালো গোল, বাড়িয়ে দিল মাথাব্যথাকে আরও। আর পদার্থবিজ্ঞান হয়ে গেলো এত এত কম্পলিকেটেড।😒
বাই দ্য ওয়ে,
আমি ভাই নিজেই বুঝিনা গ্র্যাভিটি কি! তাই আজকের ব্লগ এখানেই ইতি টানার পরিকল্পনা আটতে ছিলাম মনে মনে।🙃
পরে ভাবলাম, থাক! এত ছোট ব্লগ পাঠ করার পর জনগণ আমাকে সামনে পেলে আমার চুল নেড়ে দিবে, সেটা আমি ভালো করেই জানি। আসলে আজকে মাথা নেই ঠিক। এই উপলক্ষে এত কঠিন একটা বিষয় চয়েজ করে নিলাম ব্লগ লিখব বলে। যাই হোক, এবার একটু সিরিয়াস আলোচনা হবে! ইফ ইউ ডোন্ট মাইন্ড, গ্র্যাভিটির গ্রাম থেলে এবার ঘুরে আসি আমরা! লেটস গো উইথ জেইন'স ফ্লো
গ্র্যাভিটি কি? মধ্যাকর্ষন
গ্র্যাভিটি কি সেটা কালকে আলোচনা করলেও চলবে। আজকে আমি ধরে নিতে চাই, গ্র্যাভিটি ইয এইন্ট অ্যাভেইলেবল। অবশ্য অকারণে গ্র্যাভিটিকে আমি এই ব্লেম দিচ্ছি না! সবাই বলে গ্র্যাভিটির কথা। সবাই শুনায়, কিন্তু শোনা কথায় আমি তো আবার কান দেই না!
শুনিনা আমি কারও কথা, কিন্তু শুনাইতে তো দোষ নাই! শুরুতেই শুনাবো আজ মধ্যাকর্ষন সূত্র আবিষ্কার হওয়া নিয়ে সেই বিখ্যাত গল্পটি। জানি সবাই কম বেশি জানেন তা। সেই রহস্যময়ী গল্পটি নতুন করে উপস্থাপণ করতে চলেছি আমি জেইন আপনাদের মাঝে! লেটস লিসেন আপ, বেবি গার্ল!
& বয়য ট্যু🙃
- এখন জেনে নিব গল্পের প্রধান চরিত্রগুলোর নামঃ
ভাবুন একটু এই ২ এলিমেন্টস নিয়ে! ভাবতে ভাবতে দ্বিতীয় পর্ব এসে পড়বে এবং তার লিংকটা ব্লগের শেষ অংশে অ্যাড হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ। To be continued...